শিরোনাম:

নওগাঁ ভাবিচায় নান্দনিক মসজিদটি বিলুপ্তির পথে দেখার কেউ নেই

নওগাঁ ভাবিচায় নান্দনিক মসজিদটি বিলুপ্তির পথে দেখার কেউ নেই

 

উজ্জ্বল কুমার সরকার নওগাঁঃ

নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার ধরমপুর গ্রামের ভাবিচা ইউনিয়নে দাঁড়িয়ে আছে এক শৈল্পিক ও নান্দনিক কারুকাজে নির্মিত একটি মসজিদ দেখার কেউ নেই।

যেটি বর্তমানে এলাকাবাসীর কাছে ‘ভাঙা মসজিদ’ নামে পরিচিত। স্থাপত্য কৌশল ও নির্মাণশৈলীতে অনন্য এই মসজিদটি কালের সাক্ষী হয়ে আছে।
এই মসজিদটি কত বছর আগে নির্মিত হয়েছিল, তার নির্ভরযোগ্য তথ্য মেলেনি।

তবে প্রাচীন এক শিলালিপির ভিত্তিতে
ধারণা করা হয়, ১৭০০ সালের দিকে মসজিদটি নির্মিত হয়। অনেকে মসজিদের নকশা দেখে একে মোগল আমলের স্থাপত্য বলে মনে করেন। আবার গ্রামের প্রবীণদের মতে, এই মসজিদটির নির্মাণকাল ঐতিহাসিক কুসুম্বা মসজিদের সময়কালেই পড়ে।

১৯২০ সালের ভূমিকম্পে মসজিদটির নয়টি গম্বুজ ভেঙে পড়ে। এর পর থেকেই উপরের অংশ ফাঁকা হয়ে যায় এবং শুরু হয় ধ্বংসের যাত্রা। আশির দশক থেকে মসজিদটির অবস্থা আরও নাজুক হতে থাকে।

দেয়ালে বড় বড় ফাটল দেখা দিয়েছে, চারপাশে গজিয়েছে আগাছা। নামাজ পড়ার অনুপযোগী হয়ে পড়ায় এলাকাবাসী পরে পাশেই একটি নতুন মসজিদ নির্মাণ করেন।

ধরমপুর পাইকপাড়া-মন্ডলপাড়া হাফিজিয়া মাদরাসার সাধারণ সম্পাদক মো. মহসিন আলী বলেন, ঐতিহ্যবাহী এই মসজিদের জমির পরিমাণ ১৩ শতাংশ। ২০ বছর আগেও এটি অনেক সুন্দর ছিল। শুধু দুই ঈদের নামাজ এখানে আদায় হতো।

শেষ ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয় ২০০০ সালে। বাপ-দাদাদের মুখে শুনেছি, ১৯২০ সালের ভূমিকম্পে ৯টি গম্বুজসহ মসজিদের কিছু অংশ ধসে পড়ে। এরপর থেকেই এটি ভাঙা মসজিদ নামে পরিচিত হয়। মসজিদের বড় বড় পাথর ৩০-৩৫ বছর আগে কে বা কারা চুরি করে নিয়ে গেছে।

এলাকার প্রবীণ ব্যক্তি আনিছুর রহমান জানান, বিভিন্ন সময় কিছু কর্মকর্তা এসে মসজিদটি পরিদর্শন করেছেন। গত বছর প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের কয়েকজন কর্মকর্তা গ্রামবাসীদের সঙ্গে নিয়ে মসজিদটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করেন এবং ছবি তোলেন। তবে এরপর আর কোনো খোঁজখবর নেই।

এক সময়ের স্থাপত্যশৈলীতে অনন্য এ মসজিদটি এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে। স্থানীয়দের দাবি, দ্রুত এই ঐতিহাসিক স্থাপনাটি সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হোক, যাতে পরবর্তী প্রজন্ম এর গৌরবময় অতীত সম্পর্কে জানতে পারে।
নওগাঁ#

এলাকার মুরুব্বি ও গন্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে মতবিনিময় সভা সম্পন্ন

নওগাঁ ভাবিচায় নান্দনিক মসজিদটি বিলুপ্তির পথে দেখার কেউ নেই

স ম জিয়াউর রহমান, চট্টগ্রাম থেকে :

গত ২১ মে বুধবার শাহানশাহ্ সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী উচ্চ বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনায় এলাকার মুরুব্বি ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে মতবিনিময় সভা বিদ্যালয়ের হল কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত অনুষ্ঠান বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বটন কুমার দে এর সভাপতিত্বে এবং সহকারি প্রধান শিক্ষক জাহিদ হাসানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি মোঃ নুরুল ইসলাম, মাইজভাণ্ডারী গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ, মানিকপুর শাখার সভাপতি মোঃ নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোবারক হোসেন, বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মোঃ আমির হোসেন, মোঃ হাসান, মোঃ জানে আলম, বিদ্যালয় উন্নয়ন উপ কমিটির সদস্য মাস্টার বদিউল আলম, ৭নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য মোঃ আবু তাহের মেম্বার, মাওলানা তৌহিদুল আলম, মোঃ ইসহাক কাঞ্চন, কাঞ্চন নগর প্রবাসী মানবকল্যাণ সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা মোঃ তালিম উদ্দিন ও মোঃ ইয়াছিন আরফাত, বিদ্যালয় উন্নয়ন উপ-কমিটির প্রবাসী প্রতিনিধি মোঃ আবদুর রহিম, মোঃ হোসেন আলী, মোঃ নুরুল আলম, মোঃ হারুন

আরো উপস্থিত ছিলেন এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তি, সমাজ প্রতিনিধি এবং মুরুব্বিবৃন্দ।

গাউছুলআজম মাইজভান্ডারী হযরত মাওলানা শাহ সুফি সৈয়দ আহম্মদ উল্লাহ (ক:) এর চান্দ্রবার্ষিক (কমরি) ওরশ শরীফ ২৭ জিলক্বদ ২৬ মে সোমবার

নওগাঁ ভাবিচায় নান্দনিক মসজিদটি বিলুপ্তির পথে দেখার কেউ নেই

স ম জিয়াউর রহমান, চট্টগ্রাম থেকে :

আগামী ২৬ মে ২৭ জিলক্বদ সোমবার বাদ আসর হতে মাইজভান্ডার দরবার শরীফ শাহী ময়দানে ইমামুল আউলিয়া, গাউছুলআজম মাইজভান্ডারী হযরত মাওলানা শাহসুফি সৈয়দ আহমদ উল্লাহ (ক:) এর ১২৩ তম চান্দ্রবার্ষিক (কমরি) ওরশ শরীফ শান-এ গাউসুল আজম মাইজভান্ডারী ফোরামের ব্যবস্থাপনায় মহামান্য আওলাদে রাসুল (দ:) আওলাদে গাউসুল আজম মাইজভান্ডারী, মোন্তাজেম, জিম্মাদার ও সাজ্জাদানশীনে দরবারে গাউছুলআজম, আঞ্জুমানে মোত্তাবেয়ীনে গাউছে মাইজভান্ডারী মান্যবর সভাপতি, শানে গাউসুল আজম মাইজভান্ডারী ফোরামের মাননীয় চেয়ারম্যান, আলহাজ্ব শাহ সুফি ডা: সৈয়দ দিদারুল হক মাইজভান্ডারী (ম:) এর সভাপতিত্বে, মহামান্য আওলাদে রাসুল (দ:) ও আওলাদে গাউছুলআজম মাইজভান্ডারী, শানে গাউছুল আজম মাইজভান্ডারী ফোরামের মান্যবর সহ-সভাপতি আলহাজ্ব শাহ সুফি সৈয়দ সহিদুল হক মাইজভান্ডারী (ম:)র শোকরানা বক্তব্য, আওলাদে খোলাফায়ে গাউছুলআজম মাইজভান্ডারী শানে গাউসুল আজম মাইজভান্ডারী ফোরামের যুগ্ন -সম্পাদক মোঃ নঈমুল কুদ্দুস আকবরী এর স্বাগত বক্তব্য উপস্থাপনের মাধ্যমে ও খোলাফায়ে গাউছুল আজম মাইজভান্ডারীর সকল দরবারের সম্মানিত আওলাদে পাক গণের উপস্হিতিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে।

কর্মসূচি :- বাদ আসর –
পবিত্র খতমে কুরআন
বাদ মাগরিব – আলোচনা সভা মিলাদ কিয়াম তাওল্লাদে গাউছিয়া শরিফ ও জিকরে সামা মাহফিল, মোনাজাত ও তাবারুক বিতরণ।

সড়ক দুর্ঘটনা

টাঙ্গাইলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়লো বাস, খুঁটির ধাক্কায় উল্টে নিহত ২

নওগাঁ ভাবিচায় নান্দনিক মসজিদটি বিলুপ্তির পথে দেখার কেউ নেই

গৌরাঙ্গ বিশ্বাস
বিশেষ প্রতিনিধি:
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে প্রান্তিক পরিবহন নামের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে গিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ধাক্কায় উল্টে ২ জন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছে ১০ জন।

শুক্রবার (২৩ মে) বেলা ৩ টার দিকে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক মহাসড়কের উপজেলার মুলিয়া নামক এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ঘাটাইল উপজেলার গুসাইবাড়ী এলাকার মজিবর রহমানের ছেলে আব্দুস সালাম ও মির্জাপুর উপজেলার ছাটিয়াচুরা এলাকার মৃত হাবিবুর রহমানের ছেলে এস এম আলম।

স্থানীয়রা জানায়, টাঙ্গাইল থেকে ছেড়ে আসা ময়মনসিংহগামী প্রান্তিক পরিহনের একটি বাস মুলিয়া নামক এলাকায় পৌঁছালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে গিয়ে খুঁটির সঙ্গে দেখা লেগে উল্টে যায়। এতে ঘটনাস্থলে দুই জন মারা যায় এবং আহত হন ১০/১২ জন যাত্রী। পরে পুলিশ খবর পেয়ে নিহত ও আহতদের উদ্ধার করে।

এ ঘটনায় কালিহাতী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাকির হোসেন জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল নিহত দুই জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং আহতদের টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

×