শিরোনাম:

বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের মৃত্যু

বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের মৃত্যু

মোঃ সুজন আহাম্মেদ রাজশাহী প্রতিনিধি

২৩শে মে ২০২৫ইং শুক্রবার।
রাজশাহী: বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ)-এর চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামান ইন্তেকাল করেছেন। আজ শুক্রবার (২৩ মে) সকাল সাড়ে ৭টায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।

ড. আসাদুজ্জামান রাজশাহীর গোদাগাড়ী পৌর এলাকার কেল্লা বারইপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি বিএনপির প্রয়াত ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হকের ছোট ভাই।

মত্যুকালে তিনি স্ত্রী ও দুই ছেলে-মেয়েসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। তার দুই সন্তানই আমেরিকায় থাকেন। ছেলে জাতিসংঘের বড় পদে চাকরি করেন। সন্তানেরা দেশে ফেরার পর দাফনের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়।

এর আগে গত ১ অক্টোবর রাজশাহী বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) চেয়ারম্যান হিসেবে প্রতিষ্ঠানটির সাবেক নির্বাহী পরিচালক ড. এম আসাদুজ্জামানকে দুই বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হয়।

১৯৯২ সালে বিএমডিএ প্রতিষ্ঠায় ড. আসাদুজ্জামানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। তিনি সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক পদে দীর্ঘ সময় দায়িত্ব পালন করেছেন। তার বাড়ি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলায়।

জানা গেছে, ড. এম আসাদুজ্জামান তার কর্মজীবন শুরু করেছিলেন একজন সেচ প্রকৌশলী হিসেবে এবং শেষ করেছিলেন একজন সামাজিক প্রকৌশলী হিসেবে। তিনি ২০০৭ সালে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) নির্বাহী পরিচালকের পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেন। আসাদুজ্জামান ১৯৭২ সালে সেচ ও পানি ব্যবস্থাপনায় প্রকৌশলে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়াও আইনে স্নাতক (এলএলবি) এবং কৃষি বিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল থেকে অলাভজনক ব্যবস্থাপনার জন্য কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির উপর নির্বাহী শিক্ষা কোর্সে অংশগ্রহণ করেন। ড. জামান বিশ্বব্যাংক, সিআইডিএ, ডিএফআইডি এবং এডিবির সাথে পরামর্শমূলক কাজে নিযুক্ত ছিলেন।

তিনি পঞ্চাশটিরও বেশি প্রযুক্তিগত গবেষণাপত্র এবং বই প্রকাশ করেছেন, যার বেশিরভাগই ভূগর্ভস্থ জল, কূপ, সেচ ব্যবস্থাপনা এবং খরচ পুনরুদ্ধারের উপর।

১৯৯২ সালে বিএমডিএ প্রতিষ্ঠায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এবং পরবর্তীতে সংস্থার নির্বাহী পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। গত বছর তিনি বিএমডিএর চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন।

তার মৃত্যুতে রাজশাহীসহ বরেন্দ্র অঞ্চলের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে এক শূন্যতা সৃষ্টি হলো। বিএমডিএর কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয় জনগণ তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন।

এলাকার মুরুব্বি ও গন্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে মতবিনিময় সভা সম্পন্ন

বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের মৃত্যু

স ম জিয়াউর রহমান, চট্টগ্রাম থেকে :

গত ২১ মে বুধবার শাহানশাহ্ সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী উচ্চ বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনায় এলাকার মুরুব্বি ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে মতবিনিময় সভা বিদ্যালয়ের হল কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত অনুষ্ঠান বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বটন কুমার দে এর সভাপতিত্বে এবং সহকারি প্রধান শিক্ষক জাহিদ হাসানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি মোঃ নুরুল ইসলাম, মাইজভাণ্ডারী গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ, মানিকপুর শাখার সভাপতি মোঃ নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোবারক হোসেন, বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মোঃ আমির হোসেন, মোঃ হাসান, মোঃ জানে আলম, বিদ্যালয় উন্নয়ন উপ কমিটির সদস্য মাস্টার বদিউল আলম, ৭নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য মোঃ আবু তাহের মেম্বার, মাওলানা তৌহিদুল আলম, মোঃ ইসহাক কাঞ্চন, কাঞ্চন নগর প্রবাসী মানবকল্যাণ সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা মোঃ তালিম উদ্দিন ও মোঃ ইয়াছিন আরফাত, বিদ্যালয় উন্নয়ন উপ-কমিটির প্রবাসী প্রতিনিধি মোঃ আবদুর রহিম, মোঃ হোসেন আলী, মোঃ নুরুল আলম, মোঃ হারুন

আরো উপস্থিত ছিলেন এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তি, সমাজ প্রতিনিধি এবং মুরুব্বিবৃন্দ।

গাউছুলআজম মাইজভান্ডারী হযরত মাওলানা শাহ সুফি সৈয়দ আহম্মদ উল্লাহ (ক:) এর চান্দ্রবার্ষিক (কমরি) ওরশ শরীফ ২৭ জিলক্বদ ২৬ মে সোমবার

বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের মৃত্যু

স ম জিয়াউর রহমান, চট্টগ্রাম থেকে :

আগামী ২৬ মে ২৭ জিলক্বদ সোমবার বাদ আসর হতে মাইজভান্ডার দরবার শরীফ শাহী ময়দানে ইমামুল আউলিয়া, গাউছুলআজম মাইজভান্ডারী হযরত মাওলানা শাহসুফি সৈয়দ আহমদ উল্লাহ (ক:) এর ১২৩ তম চান্দ্রবার্ষিক (কমরি) ওরশ শরীফ শান-এ গাউসুল আজম মাইজভান্ডারী ফোরামের ব্যবস্থাপনায় মহামান্য আওলাদে রাসুল (দ:) আওলাদে গাউসুল আজম মাইজভান্ডারী, মোন্তাজেম, জিম্মাদার ও সাজ্জাদানশীনে দরবারে গাউছুলআজম, আঞ্জুমানে মোত্তাবেয়ীনে গাউছে মাইজভান্ডারী মান্যবর সভাপতি, শানে গাউসুল আজম মাইজভান্ডারী ফোরামের মাননীয় চেয়ারম্যান, আলহাজ্ব শাহ সুফি ডা: সৈয়দ দিদারুল হক মাইজভান্ডারী (ম:) এর সভাপতিত্বে, মহামান্য আওলাদে রাসুল (দ:) ও আওলাদে গাউছুলআজম মাইজভান্ডারী, শানে গাউছুল আজম মাইজভান্ডারী ফোরামের মান্যবর সহ-সভাপতি আলহাজ্ব শাহ সুফি সৈয়দ সহিদুল হক মাইজভান্ডারী (ম:)র শোকরানা বক্তব্য, আওলাদে খোলাফায়ে গাউছুলআজম মাইজভান্ডারী শানে গাউসুল আজম মাইজভান্ডারী ফোরামের যুগ্ন -সম্পাদক মোঃ নঈমুল কুদ্দুস আকবরী এর স্বাগত বক্তব্য উপস্থাপনের মাধ্যমে ও খোলাফায়ে গাউছুল আজম মাইজভান্ডারীর সকল দরবারের সম্মানিত আওলাদে পাক গণের উপস্হিতিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে।

কর্মসূচি :- বাদ আসর –
পবিত্র খতমে কুরআন
বাদ মাগরিব – আলোচনা সভা মিলাদ কিয়াম তাওল্লাদে গাউছিয়া শরিফ ও জিকরে সামা মাহফিল, মোনাজাত ও তাবারুক বিতরণ।

সড়ক দুর্ঘটনা

টাঙ্গাইলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়লো বাস, খুঁটির ধাক্কায় উল্টে নিহত ২

বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের মৃত্যু

গৌরাঙ্গ বিশ্বাস
বিশেষ প্রতিনিধি:
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে প্রান্তিক পরিবহন নামের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে গিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ধাক্কায় উল্টে ২ জন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছে ১০ জন।

শুক্রবার (২৩ মে) বেলা ৩ টার দিকে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক মহাসড়কের উপজেলার মুলিয়া নামক এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ঘাটাইল উপজেলার গুসাইবাড়ী এলাকার মজিবর রহমানের ছেলে আব্দুস সালাম ও মির্জাপুর উপজেলার ছাটিয়াচুরা এলাকার মৃত হাবিবুর রহমানের ছেলে এস এম আলম।

স্থানীয়রা জানায়, টাঙ্গাইল থেকে ছেড়ে আসা ময়মনসিংহগামী প্রান্তিক পরিহনের একটি বাস মুলিয়া নামক এলাকায় পৌঁছালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে গিয়ে খুঁটির সঙ্গে দেখা লেগে উল্টে যায়। এতে ঘটনাস্থলে দুই জন মারা যায় এবং আহত হন ১০/১২ জন যাত্রী। পরে পুলিশ খবর পেয়ে নিহত ও আহতদের উদ্ধার করে।

এ ঘটনায় কালিহাতী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাকির হোসেন জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল নিহত দুই জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং আহতদের টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

×