শিরোনাম:

ঢাকায় সুন্নি ছাত্র-জনতার সমাবেশে লাখো মানুষের ঢল : ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ ও স্বাধীন ফিলিস্তিন ঘোষণার দাবি

ঢাকায় সুন্নি ছাত্র-জনতার সমাবেশে লাখো মানুষের ঢল : ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ ও স্বাধীন ফিলিস্তিন ঘোষণার দাবি

ঢাকায় সুন্নি ছাত্র-জনতার সমাবেশে লাখো মানুষের ঢল : ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ ও স্বাধীন ফিলিস্তিন ঘোষণার দাবি

  • নিজস্ব প্রতিনিধি : স ম জিয়াউর রহমান
  • দু দুবার স্থান পরবর্তনের পর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ফিলিস্তিনের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ‘ম্যাস গেদারিং ফর ফিলিস্তিন’ কর্মসূচি পালন করেছেন দেশের লাখো সুন্নিপন্থিরা। কর্মসূচিতে অংশ নিতে প্রেস ক্লাবের সামনে শনিবার ফজরের নামাজের পর থেকেই জড়ো হতে শুরু করেন তারা। সকাল ৯টার আগেই লোকে-লোকারণ্য হয়ে পড়ে ওই এলাকা। সময় বাড়তে থাকলে পুরো এলাকায় লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে।

শনিবার (২৬ এপ্রিল) দেখা যায়, ভোর থেকে প্রেস ক্লাবের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন সুন্নি ছাত্র-জনতা। এ সময় সবার হাতে বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা, কালেমা খচিত পতাকা, গায়ে ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে নানা রকমের প্ল্যাকার্ড দেখা যায়। প্রেস ক্লাব ছাড়াও পল্টন, বায়তুল মোকাররম এলাকায় অবস্থান নেন সারা দেশ থেকে আসা লাখো ছাত্র-জনতা।
সুন্নি সমাবেশ থেকে আয়োজকরা ছয়টি দাবি উত্থাপনের পাশাপাশি তিনটি অঙ্গীকারও করেন।

তারা জানান, শনিবারের কর্মসূচিতে দেশের শতাধিক দরবারের পীর-মাশায়েক এবং তাদের প্রতিনিধি-ভক্ত ও সুন্নি মুসলমানরা অংশ নেন।
এর আগে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে ‘ম্যাস গেদারিং ফর ফিলিস্তিন’ কর্মসূচির ডাক দেয়। কিন্তু সরকারের অনুমতি পাননি তারা। পরে গোপিবাগ মাঠে কর্মসূচি করার ঘোষণা দেওয়া হলেও শুক্রবার গভীর রাতে প্রশাসনের অনুমতি মেলে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে করার। অবশেষে শনিবার সকালে ‘আধিপত্যবাদ বিরোধী মুসলিম ঐক্য মঞ্চ’র ব্যানারে অনুষ্ঠিত হলো ওই কর্মসূচি।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ফিলিস্তিনের মজলুম মুসলমানদের ওপর ইসরায়েলের চরম বর্বরতা ও নৃশংসতা আর সহ্য করা যায় না। ইসরায়েলের এ বর্বরতার বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা অব্যাহত রাখার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন তারা।

বক্তারা বলেন, যতদিন প্রাণ থাকবে, ফিলিস্তিনের নিপীড়িত মুসলিমদের পক্ষে কথা বলা আমরা বন্ধ করবো না।
তারা অভিযোগ করেন— ইসরায়েলের আধিপত্য এখন আর শুধু মধ্যপ্রাচ্যে সীমাবদ্ধ নয়; দক্ষিণ এশিয়াতেও এর প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা চলছে।

বক্তারা বলেন, ভারতের মোদি সরকারও দক্ষিণ এশিয়ায় ইসরায়েলি ধাঁচের আধিপত্যবাদ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছে। এর অংশ হিসেবে সম্প্রতি ভারতের লোকসভায় মুসলিমবিরোধী ও অসাংবিধানিক ওয়াকফ বিল পাস হয়েছে।’ এ ঘটনাকে ন্যাক্কারজনক আখ্যা দিয়ে তীব্র নিন্দা জানান তারা।

বক্তারা বলেন, যতদিন প্রাণ থাকবে, ফিলিস্তিনের নিপীড়িত মুসলিমদের পক্ষে কথা বলা আমরা বন্ধ করবো না।
তারা অভিযোগ করেন— ইসরায়েলের আধিপত্য এখন আর শুধু মধ্যপ্রাচ্যে সীমাবদ্ধ নয়; দক্ষিণ এশিয়াতেও এর প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা চলছে।
বক্তারা বলেন, ভারতের মোদি সরকারও দক্ষিণ এশিয়ায় ইসরায়েলি ধাঁচের আধিপত্যবাদ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছে। এর অংশ হিসেবে সম্প্রতি ভারতের লোকসভায় মুসলিমবিরোধী ও অসাংবিধানিক ওয়াকফ বিল পাস হয়েছে।’ এ ঘটনাকে ন্যাক্কারজনক আখ্যা দিয়ে তীব্র নিন্দা জানান তারা।
ভবিষ্যতেও এ দায়িত্ব পালনে পিছপা হবেন না জানিয়ে বক্তারা জানান, বাংলাদেশের মুসলিম নাগরিক হিসেবে ভারতীয় সংখ্যালঘু মুসলমানদের পাশে দাঁড়ানো ঈমানি দায়িত্ব। ভবিষ্যতেও এ দায়িত্ব পালনে পিছপা হবেন না তারা।
সমাবেশে বক্তারা রোহিঙ্গা মুসলমানদের বিষয়েও কথা বলেন।
দেশের বিভিন্ন স্থানে পবিত্র মাজারে হামলা প্রসঙ্গে বক্তারা বলেন, ৫ আগস্ট থেকে দেশে অসংখ্য মাজারে হামলা, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে, যা সুস্পষ্টভাবে জুলুম ও অমানবিক। বক্তারা সতর্ক করেন, ভবিষ্যতে যদি কোনো মাজারে হামলা হয়, তাহলে সম্মিলিতভাবে তা প্রতিরোধ করা হবে। একইসঙ্গে, ভারতে মুসলিমদের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থাপনায় হামলার বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানানো হয় এবং ঘোষণা দেওয়া হয়, সেখানে হামলা অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশ থেকেও প্রতিবাদী আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।

সমাবেশ থেকে আয়োজকরা ছয়টি দাবি উত্থাপন করেন। দাবিগুলো হলো— জাতিসংঘের সরাসরি হস্তক্ষেপে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করতে হবে; ইসরায়েলের হামলায় ফিলিস্তিনের যত কাঠামোগত ক্ষতি হয়েছে সকল কিছুর আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে হবে; ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের সরাসরি হস্তক্ষেপে ইতোমধ্যে যত হত্যা হয়েছে সকল হত্যাকাণ্ড ও হামলার তদন্তপূর্বক বিচার নিশ্চিত করতে হবে; ইন্ডিয়ার লোকসভায় পাস হ‌ওয়া অসাংবিধানিক ও মুসলিমবিরোধী ওয়াকফ বিল লোকসভায় বাতিল ঘোষণা করতে হবে; ৫ আগস্ট থেকে এই পর্যন্ত মাজারে যত হামলা, অগ্নিসংযোগ হয়েছে সবগুলো ঘটনায় বিভাগীয় তদন্ত কমিটির মাধ্যমে তদন্ত করে দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে এবং সকল রাজনৈতিক দলের সম অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
এছাড়া, সমাবেশ থেকে তিনটি অঙ্গীকার গ্রহণ করা হয়। সেগুলো হলো— ইসরায়েল ও ইন্ডিয়াসহ সকল প্রকার বৈশ্বিক আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ভূমিকা জারি রাখবো; সকল প্রকার দেশীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই জারি রাখবো এবং বাংলাদেশের মুসলমানদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সমাজ, সংস্কৃতি ও গোষ্ঠী স্বার্থে যেকোনো সময় যেকোনো মূল্যে আমরা ময়দানে নামতে প্রস্তুত থাকবো, ইনশাআল্লাহ।

রাজশাহীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

ঢাকায় সুন্নি ছাত্র-জনতার সমাবেশে লাখো মানুষের ঢল : ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ ও স্বাধীন ফিলিস্তিন ঘোষণার দাবি

মো: গোলাম কিবরিয়া
রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি

ছিনতাইকারী জীবনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ।
রাজশাহী নগরীতে ছিনতাই ও চাঁদাবাজির মামলায় অভিযুক্ত মো. জীবন ইসলামকে (৩৪) গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-৫। বৃহস্পতিবার (২২ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে নগরীর চন্দ্রিমা থানার ললিতাহার এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

র‌্যাব জানায়, জীবন ইসলাম নগরীর খিরশিন টিকর (বাগানপাড়া) এলাকার মো. দিরাজ আলীর ছেলে।

শুক্রবার (২৩ মে) সকালে র‌্যাব-৫ এর পক্ষ থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, র‌্যাবের রাজশাহী সদর কোম্পানির একটি অপারেশন দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে মামলার এজাহারভুক্ত এবং চাঁদাবাজি চক্রের মূল হোতা জীবনকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারের পর তাকে নগরীর শাহমখদুম থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

পুলিশ জানায়, রাজশাহী শহরের শাহমখদুম থানার সিটিহাট এলাকায় এক পুলিশ সদস্য ও তাঁর পরিবারের ওপর সংঘবদ্ধ হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনার সময় গাড়িতে থাকা একজন কিশোরীকে শ্লীলতাহানি এবং তাদের কাছ থেকে টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেওয়া হয়।

শাহমখদুম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুমা মোস্তারিন জানান, ১৩ মে মতিহার থানার এক পুলিশ সদস্য তাঁর মামা, ভাগনে ও মামাতো বোনকে নিয়ে প্রাইভেট কারে যাচ্ছিলেন। সিটিহাট এলাকায় পৌঁছালে জীবন নামে একজনের নেতৃত্বে কয়েকজন যুবক গাড়িটি সিগন্যাল দিয়ে থামায়। গাড়িতে কিশোরী দেখে তাঁরা হেনস্তার চেষ্টা করে এবং পরিচয় জানার পর আরও আগ্রাসী আচরণ করে।

ওসি আরও জানান, হামলাকারীরা গাড়িতে থাকা মেয়েটিকে শ্লীলতাহানি করে, একটি মুঠোফোন ছিনিয়ে নেয় এবং ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। শেষ পর্যন্ত মানিব্যাগে থাকা দুই হাজার টাকা কেড়ে নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় শাহমখদুম থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

মামলার ভিত্তিতে পুলিশ সজীব নামে এক অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে। রিমান্ডে নেওয়া সজীব জিজ্ঞাসাবাদে জীবন ও রাকিব নামে আরও দুইজনের নাম প্রকাশ করে। র‍্যাব অভিযান চালিয়ে জীবনকে গ্রেপ্তার করে এবং আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

ওসি মাসুমা মোস্তারিন জানান, এই চক্রের সদস্যদের বিরুদ্ধে একাধিক চাঁদাবাজি, ছিনতাই ও মারামারির মামলা রয়েছে। পলাতক রাকিবকে ধরতে অভিযান চলছে।

বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের মৃত্যু

ঢাকায় সুন্নি ছাত্র-জনতার সমাবেশে লাখো মানুষের ঢল : ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ ও স্বাধীন ফিলিস্তিন ঘোষণার দাবি

মোঃ সুজন আহাম্মেদ রাজশাহী প্রতিনিধি

২৩শে মে ২০২৫ইং শুক্রবার।
রাজশাহী: বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ)-এর চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামান ইন্তেকাল করেছেন। আজ শুক্রবার (২৩ মে) সকাল সাড়ে ৭টায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।

ড. আসাদুজ্জামান রাজশাহীর গোদাগাড়ী পৌর এলাকার কেল্লা বারইপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি বিএনপির প্রয়াত ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হকের ছোট ভাই।

মত্যুকালে তিনি স্ত্রী ও দুই ছেলে-মেয়েসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। তার দুই সন্তানই আমেরিকায় থাকেন। ছেলে জাতিসংঘের বড় পদে চাকরি করেন। সন্তানেরা দেশে ফেরার পর দাফনের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়।

এর আগে গত ১ অক্টোবর রাজশাহী বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) চেয়ারম্যান হিসেবে প্রতিষ্ঠানটির সাবেক নির্বাহী পরিচালক ড. এম আসাদুজ্জামানকে দুই বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হয়।

১৯৯২ সালে বিএমডিএ প্রতিষ্ঠায় ড. আসাদুজ্জামানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। তিনি সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক পদে দীর্ঘ সময় দায়িত্ব পালন করেছেন। তার বাড়ি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলায়।

জানা গেছে, ড. এম আসাদুজ্জামান তার কর্মজীবন শুরু করেছিলেন একজন সেচ প্রকৌশলী হিসেবে এবং শেষ করেছিলেন একজন সামাজিক প্রকৌশলী হিসেবে। তিনি ২০০৭ সালে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) নির্বাহী পরিচালকের পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেন। আসাদুজ্জামান ১৯৭২ সালে সেচ ও পানি ব্যবস্থাপনায় প্রকৌশলে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়াও আইনে স্নাতক (এলএলবি) এবং কৃষি বিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল থেকে অলাভজনক ব্যবস্থাপনার জন্য কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির উপর নির্বাহী শিক্ষা কোর্সে অংশগ্রহণ করেন। ড. জামান বিশ্বব্যাংক, সিআইডিএ, ডিএফআইডি এবং এডিবির সাথে পরামর্শমূলক কাজে নিযুক্ত ছিলেন।

তিনি পঞ্চাশটিরও বেশি প্রযুক্তিগত গবেষণাপত্র এবং বই প্রকাশ করেছেন, যার বেশিরভাগই ভূগর্ভস্থ জল, কূপ, সেচ ব্যবস্থাপনা এবং খরচ পুনরুদ্ধারের উপর।

১৯৯২ সালে বিএমডিএ প্রতিষ্ঠায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এবং পরবর্তীতে সংস্থার নির্বাহী পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। গত বছর তিনি বিএমডিএর চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন।

তার মৃত্যুতে রাজশাহীসহ বরেন্দ্র অঞ্চলের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে এক শূন্যতা সৃষ্টি হলো। বিএমডিএর কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয় জনগণ তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন।

সাব-ইন্সপেক্টর মনিরুজ্জামান এক নির্ভীক ও মানবিক পুলিশ কর্মকর্তা

ঢাকায় সুন্নি ছাত্র-জনতার সমাবেশে লাখো মানুষের ঢল : ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ ও স্বাধীন ফিলিস্তিন ঘোষণার দাবি

মোঃ মিঠু মিয়া গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি

গাইবান্ধা সদর থানায় কর্মরত নিষ্ঠাবান, সৎ,অত্যান্ত চৌকস, ডায়নামিক, স্মার্ট সিনিয়র সাব-ইন্সপেক্টর / মো: মনিরুজ্জামান, গত ০৭/০৬/২৪ ইং তারিখ যোগদান করে বেস কয়েকটি ক্লুলেস মাডার ডিটেক্ট ও আসামীদের

গ্রেফতার সহ এলাকায় মাদক উদ্ধার অভিজান, সাইবার অপরাধীদের গ্রেফতার করে আইনের আওয়াতায় এনেছেন। গত ১৭/০৫/২৫ তারিখ পুলিশ হেডকোয়ার্টারে এক আদেশ এই ডায়নামিক অফিসার কে রাজশাহী রেঞ্জ

এর উদ্দেশ্যে ছাড়পত্র প্রদান করা হয়েছে। এতে সাধারণ জনগণ, সুশীল সমাজ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণ তার এই পোস্টিং এর জন্য তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

এলাকার সাধারণ জনগণ, সুশীল সমাজ ও জন প্রতিনিধিগণ স্মার্ট সিনিয়র সাব-ইন্সপেক্টর / মো: মনিরুজ্জামান এর পোস্টিং এ এলাকায় আইন শৃঙ্খলার অবনতি হতে পারে মর্মে আশঙ্কা করছেন।

×