শিরোনাম:

অসাম্প্রদায়িক ও যুক্তিবাদী কথাশিল্পী শওকত ওসমানের প্রয়াণ দিবস আজ :

অসাম্প্রদায়িক ও যুক্তিবাদী কথাশিল্পী শওকত ওসমানের প্রয়াণ দিবস আজ :

 

উজ্জ্বল কুমার সরকারঃ

আজ ১৪ মে অসাম্প্রদায়িক ও যুক্তিবাদী কথাশিল্পী শওকত ওসমান এঁর প্রয়াণ দিবস। বাংলা সাহিত্যে বিংশ শতাব্দীর অন্যতম আলোচিত কথাসাহিত্যিক ছিলেন শওকত ওসমান। তিনি বাংলাদেশের কথাসাহিত্যে অন্যতম প্রধান প্রাণপুরুষ। তিনি ছিলেন আধুনিকতা, অসাম্প্রদায়িক ও স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসী একজন লেখক। আজ তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী। এই বরেণ্য কথাশিল্পী ১৯৯৮ সালের ১৪ মে ৮১ বছর বয়সে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।

সমাজের বিভিন্ন অসঙ্গতি, সমস্যা, বৈষম্য ও নিপীড়িত মানুষের কথা লিখে গেছেন; অসাম্প্রদায়িক ও প্রতিবাদী কথাশিল্পী শওকত ওসমান। তিনি সরাসরি রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না। তবে তার লেখার মাধ্যমে তিনি সাধারণ মানুষের মধ্যে সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ চেতনা জাগ্রত করার চেষ্টা করেছেন।

বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে বাঙালি মুসলমানদের মধ্যে পাশ্চাত্য শিক্ষার বিকাশ ঘটে। তখন তাদের মধ্যে মুক্তবুদ্ধি, উদার নৈতিক চিন্তা ও পাশ্চাত্য মানবতাবাদী জীবন দৃষ্টির আলোকে সাহিত্যচর্চার একটা স্ফুরণ লক্ষ্য করা যায়। বিংশ শতাব্দীর শুরুতে কাজী নজরুল ইসলাম অসাম্প্রদায়িক কবি ও লেখক হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়ে ওঠেন। বাঙালি মুসলিম লেখকদের অসাম্প্রদায়িক চেতনায় সাহিত্যচর্চার প্রেরণা ছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। আর শওকত ওসমান ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনায় আধুনিক বাংলা কথাসাহিত্য রচনার অন্যতম দিকপাল।

প্রয়াত কবি ও কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আজাদ শওকত ওসমানকে বলতেন ‘অগ্রবর্তী আধুনিক মানুষ’। শওকত ওসমান শুধু একজন কথাসাহিত্যিক ছিলেন না। তিনি ছিলেন একাধারে একজন কবি, নাট্যকার, রম্য লেখক, প্রাবন্ধিক, অনুবাদক, গ্রন্থ সম্পাদক প্রভৃতি। উপন্যাস ও গল্প রচনার পাশাপাশি তিনি কবিতা, প্রবন্ধ, নাটক, রম্যরচনা, স্মৃতিকথাসহ বেশকিছু শিশুতোষ গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন দিকে বিচরণ করে শওকত ওসমানের অসংখ্য গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। তবে তিনি বাংলা সাহিত্যে একজন কথাশিল্পী হিসেবেই সুপরিচিত।

১৯১৭ সালের ২ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার সাবলসিংহপুর নামক গ্রামে একটি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন শওকত ওসমান। তার পিতার নাম শেখ মোহাম্মদ এহিয়া ও মাতার নাম গুলজান বেগম। পারিবারিকভাবে দেয়া তার প্রকৃত নাম হচ্ছে শেখ আজিজুর রহমান। তিনি প্রথম দিকে এই নামেই লেখালেখি শুরু করেছিলেন। ‘সওগাত’ ‘আজাদ’ ও ‘বুলবুল’ প্রভৃতি পত্রিকায় শেখ আজিজুর রহমান নামে বেশকিছু কবিতা প্রকাশের তথ্য পাওয়া যায়। তৎকালীন সময়ে আজিজুর রহমান নামে আর একজন কবি থাকায় তিনি নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেন। তখন থেকেই তিনি শওকত ওসমান নামে লেখালেখি শুরু করেন। পরবর্তী সময়ে এই নামেই তিনি বাংলা সাহিত্য অঙ্গনে সুপ্রতিষ্ঠিত হন।

তার শৈশব-কৈশোর, শিক্ষাজীবন, কর্মজীবনের শুরু কলকাতায় হলেও উত্তরকালে তিনি পরিবারসহ বাংলাদেশেই আমৃত্যু বসবাস করেছেন। শওকত ওসমান কলকাতার আলিয়া মাদ্রাসা থেকে প্রবেশিকা (১৯৩৩), সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে আইএ (১৯৩৬) ও বিএ (১৯৩৯) এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় এমএ (১৯৪১) পাস করেন।

আইএ পাস করার পর তিনি কিছুদিন কলকাতা করপোরেশন এবং বাংলা সরকারের তথ্য বিভাগে চাকরি করেন। এমএ পাস করার পর তিনি গভর্নমেন্ট কমার্শিয়াল কলেজে (১৯৪১) লেকচারার পদে নিযুক্ত হন। ১৯৪৭ সালে তিনি চট্টগ্রাম কলেজ অব কমার্সে যোগ দেন এবং ১৯৫৯ সাল থেকে ঢাকা কলেজে অধ্যাপনা করে ১৯৭২ সালে স্বেচ্ছায় অবসরে যান। চাকরিজীবনের প্রথমদিকে স্বল্পসময় তিনি কৃষক পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেন।

সাম্প্রদায়িক ও মৌলবাদবিরোধী শওকত ওসমান আজন্মকাল শোষক শ্রেণির বিরুদ্ধে কলম ধরে ছিলেন। বাংলাদেশের বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, আইয়ুব খানের সামরিক শাসন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, সামরিক স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন প্রভৃতি সামাজিক রাজনৈতিক সংগ্রামে, সংকটে সমকালীন বাংলাদেশের কথাসাহিত্যে শওকত ওসমান হয়ে ওঠেন অনিবার্য, অবিস্মরণীয়, অনন্য এক কথাশিল্পী।

তার প্রকাশিত উল্লেখযোগ্য কয়েকটি রচনা হলো, উপন্যাস জননী, ক্রীতদাশের হাসি, রাজা উপাখ্যান, জাহান্নাম হইতে বিদায় (১৯৭১), নেকড়ে অরণ্য , আর্তনাদ (১৯৮৫), রাজপুরুষ, ঈশ্বরের প্রতিদ্বন্দ্বী, সংস্কৃতির চড়াই-উতরাই (১৯৮৫), মুসলিম মানসের রূপান্তর , নাটক আমলার মামলা, পূর্ণ স্বাধীনতা চূর্ণ স্বাধীনতা (১৯৯০)। এইসব রচনাবলির মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত ছিল জননী ও ক্রীতদাসদের হাসি। জননীতে সামাজিক জীবন ও ক্রীতদাসের হাসিতে রাজনৈতিক জীবনের কিছু অন্ধকার দিক উন্মোচিত হয়েছে।

প্রাচীন কাহিনী, ঘটনা ও চরিত্রের রূপকে লেখক সমকালীন রাজনীতিতে স্বৈরাচারী চরিত্র ও নিপীড়নের চিত্র তুলে ধরেছেন। জননীতে গ্রাম ও নগরজীবনের সংঘাতে একটি পরিবারের বিপর্যস্ত অবস্থার বিবরণ আছে। মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে রচিত নেকড়ে অরণ্য গ্রন্থে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক বাংলার নরনারীর নির্যাতনের করুণ বিবরণ আছে।

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে তিনি কলকাতায় ছিলেন। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে শব্দসৈনিকদের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম। তিনি নিয়মিত কবিতা ও কথিকা পাঠ করতেন। এগুলো মুক্তিযোদ্ধাদের যেমন যুদ্ধক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে, তেমনি তাদের মনোবল করেছে নিবিষ্ট। তিনি তার উপন্যাসগুলোতে মুক্তিযুদ্ধের গণহত্যা, নির্যাতন, নিপীড়ন স্পষ্টভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন, যা আমাদের স্থবির করে দেয়। বিশেষ করে তার মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণমূলক গ্রন্থ কালরাত্রি খন্ডচিত্র ও মুজিবনগর উল্লেখযোগ্য।

তিনি ১৯৭৫ সালে ভারতে গমন করেন এবং সেখানে টানা পাঁচ বছর অবস্থান করেছিলেন। দেশের বিশিষ্টজনদের অনুরোধে ১৯৮১ সালে ১৭ এপ্রিল তিনি আবার ঢাকায় ফিরে আসেন। তবে পশ্চিমবঙ্গে অবস্থান কালে তিনি নিরলসভাবে সাহিত্য রচনায় মনোনিবেশ করে ছিলেন।

দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে সাধারণ মানুষকে জাগিয়ে তুলতে তিনি বেশ কয়েকটি প্রবন্ধ ও গ্রন্থ রচনা করেন। এ ছাড়াও তিনি সামাজিক কুসংস্কার, ধর্মীয় মৌলবাদের বিরুদ্ধে অনেক প্রবন্ধ ও গল্প রচনা করেছেন। তিনি শিশু-কিশোরদের মানসিক বিকাশে বেশ কিছু শিশুতোষ গ্রন্থ রচনা ক

এলাকার মুরুব্বি ও গন্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে মতবিনিময় সভা সম্পন্ন

অসাম্প্রদায়িক ও যুক্তিবাদী কথাশিল্পী শওকত ওসমানের প্রয়াণ দিবস আজ :

স ম জিয়াউর রহমান, চট্টগ্রাম থেকে :

গত ২১ মে বুধবার শাহানশাহ্ সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী উচ্চ বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনায় এলাকার মুরুব্বি ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে মতবিনিময় সভা বিদ্যালয়ের হল কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত অনুষ্ঠান বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বটন কুমার দে এর সভাপতিত্বে এবং সহকারি প্রধান শিক্ষক জাহিদ হাসানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি মোঃ নুরুল ইসলাম, মাইজভাণ্ডারী গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ, মানিকপুর শাখার সভাপতি মোঃ নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোবারক হোসেন, বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মোঃ আমির হোসেন, মোঃ হাসান, মোঃ জানে আলম, বিদ্যালয় উন্নয়ন উপ কমিটির সদস্য মাস্টার বদিউল আলম, ৭নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য মোঃ আবু তাহের মেম্বার, মাওলানা তৌহিদুল আলম, মোঃ ইসহাক কাঞ্চন, কাঞ্চন নগর প্রবাসী মানবকল্যাণ সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা মোঃ তালিম উদ্দিন ও মোঃ ইয়াছিন আরফাত, বিদ্যালয় উন্নয়ন উপ-কমিটির প্রবাসী প্রতিনিধি মোঃ আবদুর রহিম, মোঃ হোসেন আলী, মোঃ নুরুল আলম, মোঃ হারুন

আরো উপস্থিত ছিলেন এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তি, সমাজ প্রতিনিধি এবং মুরুব্বিবৃন্দ।

গাউছুলআজম মাইজভান্ডারী হযরত মাওলানা শাহ সুফি সৈয়দ আহম্মদ উল্লাহ (ক:) এর চান্দ্রবার্ষিক (কমরি) ওরশ শরীফ ২৭ জিলক্বদ ২৬ মে সোমবার

অসাম্প্রদায়িক ও যুক্তিবাদী কথাশিল্পী শওকত ওসমানের প্রয়াণ দিবস আজ :

স ম জিয়াউর রহমান, চট্টগ্রাম থেকে :

আগামী ২৬ মে ২৭ জিলক্বদ সোমবার বাদ আসর হতে মাইজভান্ডার দরবার শরীফ শাহী ময়দানে ইমামুল আউলিয়া, গাউছুলআজম মাইজভান্ডারী হযরত মাওলানা শাহসুফি সৈয়দ আহমদ উল্লাহ (ক:) এর ১২৩ তম চান্দ্রবার্ষিক (কমরি) ওরশ শরীফ শান-এ গাউসুল আজম মাইজভান্ডারী ফোরামের ব্যবস্থাপনায় মহামান্য আওলাদে রাসুল (দ:) আওলাদে গাউসুল আজম মাইজভান্ডারী, মোন্তাজেম, জিম্মাদার ও সাজ্জাদানশীনে দরবারে গাউছুলআজম, আঞ্জুমানে মোত্তাবেয়ীনে গাউছে মাইজভান্ডারী মান্যবর সভাপতি, শানে গাউসুল আজম মাইজভান্ডারী ফোরামের মাননীয় চেয়ারম্যান, আলহাজ্ব শাহ সুফি ডা: সৈয়দ দিদারুল হক মাইজভান্ডারী (ম:) এর সভাপতিত্বে, মহামান্য আওলাদে রাসুল (দ:) ও আওলাদে গাউছুলআজম মাইজভান্ডারী, শানে গাউছুল আজম মাইজভান্ডারী ফোরামের মান্যবর সহ-সভাপতি আলহাজ্ব শাহ সুফি সৈয়দ সহিদুল হক মাইজভান্ডারী (ম:)র শোকরানা বক্তব্য, আওলাদে খোলাফায়ে গাউছুলআজম মাইজভান্ডারী শানে গাউসুল আজম মাইজভান্ডারী ফোরামের যুগ্ন -সম্পাদক মোঃ নঈমুল কুদ্দুস আকবরী এর স্বাগত বক্তব্য উপস্থাপনের মাধ্যমে ও খোলাফায়ে গাউছুল আজম মাইজভান্ডারীর সকল দরবারের সম্মানিত আওলাদে পাক গণের উপস্হিতিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে।

কর্মসূচি :- বাদ আসর –
পবিত্র খতমে কুরআন
বাদ মাগরিব – আলোচনা সভা মিলাদ কিয়াম তাওল্লাদে গাউছিয়া শরিফ ও জিকরে সামা মাহফিল, মোনাজাত ও তাবারুক বিতরণ।

সড়ক দুর্ঘটনা

টাঙ্গাইলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়লো বাস, খুঁটির ধাক্কায় উল্টে নিহত ২

অসাম্প্রদায়িক ও যুক্তিবাদী কথাশিল্পী শওকত ওসমানের প্রয়াণ দিবস আজ :

গৌরাঙ্গ বিশ্বাস
বিশেষ প্রতিনিধি:
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে প্রান্তিক পরিবহন নামের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে গিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ধাক্কায় উল্টে ২ জন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছে ১০ জন।

শুক্রবার (২৩ মে) বেলা ৩ টার দিকে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক মহাসড়কের উপজেলার মুলিয়া নামক এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ঘাটাইল উপজেলার গুসাইবাড়ী এলাকার মজিবর রহমানের ছেলে আব্দুস সালাম ও মির্জাপুর উপজেলার ছাটিয়াচুরা এলাকার মৃত হাবিবুর রহমানের ছেলে এস এম আলম।

স্থানীয়রা জানায়, টাঙ্গাইল থেকে ছেড়ে আসা ময়মনসিংহগামী প্রান্তিক পরিহনের একটি বাস মুলিয়া নামক এলাকায় পৌঁছালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে গিয়ে খুঁটির সঙ্গে দেখা লেগে উল্টে যায়। এতে ঘটনাস্থলে দুই জন মারা যায় এবং আহত হন ১০/১২ জন যাত্রী। পরে পুলিশ খবর পেয়ে নিহত ও আহতদের উদ্ধার করে।

এ ঘটনায় কালিহাতী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাকির হোসেন জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল নিহত দুই জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং আহতদের টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

×